গতকাল দুবাই ভিত্তিক আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগীতা ২০১৭" তে বাংলাদেশের রাজধানীর যাত্রাবাড়ির সেই বিখ্যাত হাফেজ ক্বারী নেছার আহমদ...
গতকাল দুবাই ভিত্তিক আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগীতা ২০১৭" তে বাংলাদেশের রাজধানীর যাত্রাবাড়ির সেই বিখ্যাত হাফেজ ক্বারী নেছার আহমদ সাহেবের পরিচালিত, মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদরাসার ছাত্র হাফেজ তরিকুল ইসলাম আবারও বিশ্বের ১০৩টি দেশের মধ্যে সুমিষ্ট ও শুদ্ধ কোরআন তেলাওয়াতের জন্যে ১ম স্হান
প্রথমস্থান অর্জনের পুরুস্কার স্বরূপ "হাফেজ তরিকুল ইসলাম" পাবেন একটি স্বিকৃতী সনদ ও বাংলাদেশী টাকায় ৬০ লক্ষ টাকা।
অর্জন করেছে। আলহামদুলিল্লাহ! আলহামদুলিল্লাহ!! আলহামদুলিল্লাহ!!
কিছুদিন আগেও আমি এই হাফেজ সাইফুর রহমান ত্বকি নিয়ে একটি পোস্ট করেছিলাম।
তখন সে, কুয়েতে ইন্টারন্যাশনাল হিফজুল কুরআন প্রতিযোগীতায় ত্বকি ২য় স্থান অধিকার করেছিল। বিগত প্রতিযোগিতায় পুরস্কার হিসেবে পেয়েছে ৯ হাজার দিনার!! ( বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৩০ লক্ষ টাকা )
আমাদের দেশের হাফেজ ও ক্বারী সাহেবগনের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে বাংলাদেশের প্রতিযোগিরা বেস কয়েক বছর যাবত আন্তর্জাতিক কুরআন তিলাওয়া প্রতিযোগিতায় ১ম, ২য় এবং ৩য় স্থান অধিকার গ্রহন করে আসছে।
অত্যন্ত দুঃখ জনক হলেও সত্য যে আমাদের বাংলাদেশের সাংবাদিকরা ক্রিকেট, ফুটবল, ভারেষ্ট জয়, নাচ-গান ইত্যাদির বিষয়ে সংবাদ প্রচার করেন। কিন্তু এই বিশ্ব বিজয়ী হাফেজ/ক্বারীদের নিয়ে তাদের তেমন কোন আগ্রহ দেখা যায় না। আফসোস এ জাতির ঐ সকল হলুদ সাংবাদিক ও মিডিয়ার জন্য এভারেষ্ট জয়ের, নাচ-গান বিজয়ের, ফুটবল আর ক্রিকেট বিজয়ের মূল্য ও গুরুত্ব তাদের কাছে থাকলেও কোর আনুল কারীমে বিশ্ব বিজয়ের দৃশ্যমান মূল্য/গুরুত্ব তাদের কাছে নেই। এই হাফেজ তরিকুল ইসলাম আজ আরব বিশ্বে অনেক গুলো নামি-দামি প্রিন্ট মিডিয়া, ইলেকট্রনিক মিডিয়াতে আসছে। বলতে কষ্ট হচ্ছে যে, বাংলাদেশের সাংবাদিকদের এ বিষয়ে কোনো খবরেই নেই।
গতকাল যখন পুরো জাতি ক্রিকেট উন্মাদনায় বিভোর ছিলো, ঠিক সে দিনে একজন ক্ষুদে হাফেজ আল কোরআনে বিশ্ব জয় করে, মুসলিম বিশ্বের কাছে বাংলাদেশের সন্মান আবারো একধাপ উঁচু করে দিলো। ধন্যবাদ তোমাকে হে কোর আন জয়ী, তুমি দির্ঘজিবী হও।
আমাদের দেশের হাফেজদেরকে অন্যদেশের তুলনায় বাংলাদেশে তেমন কোনো মূল্যায়ন করা হয় না(যদিও আল্লাহ তা'য়ালা কুরআনে হাফেদেরকে অনেক মূল্যায়ন করবেন )।
তো আমি সবাইকে বলব কুরআন পড়ুন, কুরআন বুঝুন, কুরআনকে ভালোবাসুন, পারলে নিজের পরিবারের একজন সদস্যকে কুরাআনে হাফেজ বানান। আর তাও যদি না পারেন, তাহলে অন্তত কুরআনের হাফেজকে ভালোবাসুন, অসহায় এতীম যারা হিফজ পরছে তাদেরকে নিজ হাতে সাহয্য-সহযোগিতা করুন। এমন ও হতে পারে আল্লাহ এই কুরানের বান্দাকে মুহাব্বতের উসিলা, আপনার নাজাতের উসিলা হয়ে যেতে পারে।
আল্লাহ আমাদের সকল মুসলিমকে কুরআনের খেদমতে নিয়োজিত থাকার তৌফিক দান করুন।
প্রথমস্থান অর্জনের পুরুস্কার স্বরূপ "হাফেজ তরিকুল ইসলাম" পাবেন একটি স্বিকৃতী সনদ ও বাংলাদেশী টাকায় ৬০ লক্ষ টাকা।
অর্জন করেছে। আলহামদুলিল্লাহ! আলহামদুলিল্লাহ!! আলহামদুলিল্লাহ!!
কিছুদিন আগেও আমি এই হাফেজ সাইফুর রহমান ত্বকি নিয়ে একটি পোস্ট করেছিলাম।
তখন সে, কুয়েতে ইন্টারন্যাশনাল হিফজুল কুরআন প্রতিযোগীতায় ত্বকি ২য় স্থান অধিকার করেছিল। বিগত প্রতিযোগিতায় পুরস্কার হিসেবে পেয়েছে ৯ হাজার দিনার!! ( বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৩০ লক্ষ টাকা )
আমাদের দেশের হাফেজ ও ক্বারী সাহেবগনের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে বাংলাদেশের প্রতিযোগিরা বেস কয়েক বছর যাবত আন্তর্জাতিক কুরআন তিলাওয়া প্রতিযোগিতায় ১ম, ২য় এবং ৩য় স্থান অধিকার গ্রহন করে আসছে।
অত্যন্ত দুঃখ জনক হলেও সত্য যে আমাদের বাংলাদেশের সাংবাদিকরা ক্রিকেট, ফুটবল, ভারেষ্ট জয়, নাচ-গান ইত্যাদির বিষয়ে সংবাদ প্রচার করেন। কিন্তু এই বিশ্ব বিজয়ী হাফেজ/ক্বারীদের নিয়ে তাদের তেমন কোন আগ্রহ দেখা যায় না। আফসোস এ জাতির ঐ সকল হলুদ সাংবাদিক ও মিডিয়ার জন্য এভারেষ্ট জয়ের, নাচ-গান বিজয়ের, ফুটবল আর ক্রিকেট বিজয়ের মূল্য ও গুরুত্ব তাদের কাছে থাকলেও কোর আনুল কারীমে বিশ্ব বিজয়ের দৃশ্যমান মূল্য/গুরুত্ব তাদের কাছে নেই। এই হাফেজ তরিকুল ইসলাম আজ আরব বিশ্বে অনেক গুলো নামি-দামি প্রিন্ট মিডিয়া, ইলেকট্রনিক মিডিয়াতে আসছে। বলতে কষ্ট হচ্ছে যে, বাংলাদেশের সাংবাদিকদের এ বিষয়ে কোনো খবরেই নেই।
গতকাল যখন পুরো জাতি ক্রিকেট উন্মাদনায় বিভোর ছিলো, ঠিক সে দিনে একজন ক্ষুদে হাফেজ আল কোরআনে বিশ্ব জয় করে, মুসলিম বিশ্বের কাছে বাংলাদেশের সন্মান আবারো একধাপ উঁচু করে দিলো। ধন্যবাদ তোমাকে হে কোর আন জয়ী, তুমি দির্ঘজিবী হও।
আমাদের দেশের হাফেজদেরকে অন্যদেশের তুলনায় বাংলাদেশে তেমন কোনো মূল্যায়ন করা হয় না(যদিও আল্লাহ তা'য়ালা কুরআনে হাফেদেরকে অনেক মূল্যায়ন করবেন )।
তো আমি সবাইকে বলব কুরআন পড়ুন, কুরআন বুঝুন, কুরআনকে ভালোবাসুন, পারলে নিজের পরিবারের একজন সদস্যকে কুরাআনে হাফেজ বানান। আর তাও যদি না পারেন, তাহলে অন্তত কুরআনের হাফেজকে ভালোবাসুন, অসহায় এতীম যারা হিফজ পরছে তাদেরকে নিজ হাতে সাহয্য-সহযোগিতা করুন। এমন ও হতে পারে আল্লাহ এই কুরানের বান্দাকে মুহাব্বতের উসিলা, আপনার নাজাতের উসিলা হয়ে যেতে পারে।
আল্লাহ আমাদের সকল মুসলিমকে কুরআনের খেদমতে নিয়োজিত থাকার তৌফিক দান করুন।
No comments